শামীম আহমেদ ॥
নিবাচনে প্রার্থী কোন দলের, বর্ণের বা ধর্মের তা বিবেচ্য বিষয় নয়; আমাদের কাজ হলো; সবাইকে সমান সুযোগ দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পন্ন করা। এই নির্বাচন এপ্রিলে হওয়ার কথা থাকলেও করোনার কারণে পিছিয়ে দেওয়া হয়েছিল। নির্বাচন হলো জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার ; এখন বর্ষা মৌসূম শুরু হলেও পাশাপশি করোনার প্রার্দুভাবের মধ্যেই আমাদের পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন করতে হচ্ছে বলেন- প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নূরুল হুদা।
আজ (১২ই) জুন শনিবার বেলা ১১ টায় সার্কিট হাউসের সভাকক্ষে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে আইন শৃঙ্খলা সংক্রান্ত এই সভায় হয়।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধান নির্বাচন কর্মকর্তা আরো বলেন, এর আগেও বরিশাল বিভাগের কর্মকর্তারা নির্বাচন সম্পন্নের ক্ষেত্রে যথেষ্ট ভূমিকা রেখেছেন। তিনি আশা করছেন এবারও তারা তাদের দায়িত্ব পালন করবেন বলে আশা করেন। এজন্য আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারীদের প্রতি আহবান করেন, এই নির্বাচনে তারা যেন বিধি বর্হিভূত কোন কাজ না করেন।
এসময় তিনি আইন শৃঙ্খলা বাহিনী সহযোগীতা ছাড়া কোন ভাবেই নির্বাচন সুষ্ট করা সম্ভব হবে না।নির্বাচনে যেন কোন ধরনের পক্ষপাতিত্ব কাজ না সেদিকে সবাইকে সজাগ থাকার আহবান করার পাশাপাশি কঠোরভাবে দায়ীত্ব পালন করার আহবান করেন।
জেলা প্রশাসক জসীম উদ্দীন হায়দারের সভাপতিত্বে বরিশাল সার্কিট হাউজ ধানসিঁড়ি মিলনায়নতন সভা কক্ষে অনুষ্ঠিত আইন শৃঙ্খলা সংক্রান্ত সভায় বিশেষ অতিথী ছিলেন বিভাগীয় কমিশনার (অতিরিক্ত) সচিব মো. সাইফুল হাসান বাদল, নগর পুলিশ কমিশনার মো. শাহাবুদ্দিন খান, ডিআইজি এস এম আক্তারুজ্জানসহ নির্বাচন কমিশনের যুগ্ম সচিব ফরহাদ আহম্মদ খান, বরিশাল অঞ্চল আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মোঃ আলাউদ্দীন সহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
পবে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নুরুল হুদা আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য ও নির্বাহী বিভাগের কর্মকর্তাদের সাথে এক রুদ্ধদার বৈঠকে বসেন।