বরিশালে ঈদুল আযহার প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায় নগরীর হেমায়েত উদ্দিন কেন্দ্রিয় ঈদগাহ ময়দানে। সিটি মেয়র, বিভাগীয় ও জেলা প্রশাসনের ঊধ্বর্তন সরকারী কর্মকর্তাসহ নগরীর বিভিন্ন শ্রেণি পেশার কয়েক হাজার ধর্মপ্রাণ মুসুল্লী প্রধান ঈদ জামাতে অংশ নেবেন। নগরীর প্রধান প্রধান মসজিদে দুটি করে ঈদ জামাতের আয়োজন করা হবে।
বরিশালে ঈদের সর্ববৃহৎ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল সাড়ে ৮টায় সদর উপজেলার চরমোনাই দরবার শরীফ মাঠে। বরিশালের দ্বিতীয় সর্ববৃহৎ ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে পিরোজপুরের স্বরূপকাঠী ছারছিনা দরবার শরীফ মাঠে সকাল সাড়ে ৮টায়। বিভাগের তৃতীয় সর্ববৃহৎ ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে ঝালকাঠীর এনএইচ কামিল মাদ্রাসা মাঠে সকাল ৮টায়।
পটুয়াখালীর মীর্জাগঞ্জ হযরত ইয়ার উদ্দিন খলিফা (রা.) মাজার শরীফে ঈদের হামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল সাড়ে ৭টায়। বরিশালের উজিরপুরের গুটিয়ার নান্দনিক বায়তুল আমান মসজিদ কমপ্লেক্সে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।
এছাড়া নগরীর চকবাজার জামে এবাদুল্লাহ মসজিদে সকাল ৮টায় প্রথম ও সাড়ে ৯টায় দ্বিতীয়, হেমায়েত উদ্দিন রোডের জামে কসাই মসজিদে সকাল ৮টায় প্রথম এবং দ্বিতীয় জামাত সাড়ে ৯টায় এবং সদর রোডের বায়তুল মোকাররম জামে মসজিদে সকাল সাড়ে ৭টায় প্রথম এবং সাড়ে ৮টায় দ্বিতীয় ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে। নগরীর চৌমাথা মারকাজ মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল সাড়ে ৭টায়।
এছাড়াও নগরীর ৩০টি ওয়ার্ড এবং বিভাগের ৬ জেলা ও ৪০ উপজেলায় সহস্রাধিক ঈদ জামাতের আয়োজন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
সবগুলো ঈদ জামাতের নিরাপত্তায় যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।