বিজ্ঞপ্তি:
দৈনিক শাহনামার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। জাতীয়, রাজনীতি, খেলাধুলা, বিনোদন সহ সকল সংবাদের সর্বশেষ আপডেট জানতে ভিজিট করুন www.shahnamabd.com
সংবাদ শিরোনাম :
দেশের বাজারে রেকর্ড স্বর্ণের দাম সিনেমা-টিভি খাতে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে অভিজ্ঞতা বিনিময় করা হবে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী ২০২৪ এর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী বিএনপি নেতারা সন্ত্রাসীদের সুরক্ষা দেওয়ার অপচেষ্টা করছে : ওবায়দুল কাদের উপজেলা নির্বাচন : এমপি-মন্ত্রীদের সন্তান ও আত্মীয়রা প্রার্থী হতে পারবেন না রেমিট্যান্স উন্নয়নের মূল চালিকা শক্তি : সমাজকল্যাণমন্ত্রী মুজিবনগর সরকারের ৪০০ টাকা বেতনের কর্মচারী ছিলেন জিয়াউর রহমান : পররাষ্ট্রমন্ত্রী কৃত্রিম বৃষ্টি ঝরাতে গিয়েই কী এমন বন্যার কবলে দুবাই? পরী মণির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার আবেদন জিম্মিদশার রুদ্ধশ্বাস ৩১ দিন

জেমস ওয়েবে ধরা পড়ল ‘সৃষ্টির স্তম্ভ’

জেমস ওয়েবে ধরা পড়ল ‘সৃষ্টির স্তম্ভ’

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক :
মহাকাশে এরই মধ্যে সবচেয়ে সুন্দর ও বিস্ময়কর কিছু দৃশ্য ক্যামেরাবন্দি করেছে বিশ্বের সর্ববৃহৎ ও সবচেয়ে শক্তিশালী জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ। সেই ধারাবাহিকতায় আরও একটি আইকনিক দৃশ্য ধারণ করেছে মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসার অত্যাধুনিক যন্ত্রটি। যাতে উঠে এসেছে লাখ লাখ তারার বিন্দুশোভিত গ্যাস ও ধূলি বিশাল একটি অবকাঠামো, যাকে ‘সৃষ্টির স্তম্ভ’ বলে অভিহিত করা হচ্ছে।

নাসার বরাত দিয়ে আল-জাজিরা জানিয়েছে, পৃথিবী থেকে প্রায় সাড়ে ছয় হাজার আলোকবর্ষ দূরত্বে বিশাল ‘ইগল নেবুলা’র মধ্যে দাঁড়ানো বিরাটকায় স্বর্ণ, তামা ও বাদামি রঙের সারি সারি দাঁড়ানো কলাম বা স্তম্ভগুলোর চমৎকার কিছু ছবি ধারণ করেছে জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ।

তবে জেমস ওয়েবই প্রথম নয়, এর আগে ১৯৯৫ সালে ‘সৃষ্টির স্তম্ভ’ নামে ওই কলামগুলোর প্রথম ছবি তুলেছিল নাসার হাবল স্পেপ টেলিস্কোপ। তবে ওয়েবের ইনফ্রারেড সক্ষমতার কারণে জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ স্তম্ভগুলোর অস্বচ্ছতার মধ্য দিয়েও নতুন নক্ষত্রের গঠনের দিকটিও প্রকাশ করছে।
জেমস ওয়েবের ছবিতে স্তম্ভগুলোর শেষ প্রান্তের আগ্নেয়গিরির লাভার মতো কালো কালো দাগ ও উজ্জ্বল লাল আলোও প্রকাশ পেয়েছে। নাসার মতে, লাল আলো ও কালো দাগগুলো মূলত এমন নক্ষত্র থেকে বেরিয়ে আসছে, যা এখনও গঠন হচ্ছে এবং এগুলোর বয়স মাত্র কয়েক লাখ বছর।’

ইউরোপিয়ান মহাকাশ সংস্থার বিজ্ঞানের জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা অধ্যাপক মার্ক মক্কাওঘরেন বলেন, ‘১৯৯০ সালে মাঝামাঝি থেকে আমি দ্য ইগল নেবুলা (নীহারিকা) নিয়ে কাজ করছি। আমি আলোকবর্ষের ভেতর লম্ব স্তম্ভ দেখার চেষ্টা করেছি। এখন হাবল সেটি দেখাল। এর ভেতর আমি তাদের ভেতরে তরুণ তারকাদের খুঁজছি। আমি জানতাম জেমস ওয়েব সেটির ছবি তুলতে পারবে এবং এগুলো হবে অসাধারণ। তা আজ দেখতে পেলাম।’

জেমস ওয়েব মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপ ও কানাডার মহাকাশ সংস্থার যৌথভাবে পরিচালিত একটি প্রকল্প। এটি ২০২১ সালের ডিসেম্বরে মহাকাশে যাত্রা করে। এটাকে হাবল স্পেস টেলিস্কোপের উত্তরাধিকারী হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

 

Please Share This Post in Your Social Media




All rights reserved by Daily Shahnama
কারিগরি সহায়তা: Next Tech