পরে ২০১৮ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর বাদী মূল দলিলের সহি মোহর নকল উত্তোলন করে দেখেন আসামী পক্ষের দলিল জালিয়াতি মাধ্যমে তৈরি করা। এ ঘটনায় একই এলাকার মোফাজ্জেল হাওলাদার বাদী হয়ে ঐ বছর ১৪ অক্টোবর মামলা দায়ের করেন। মামলাটি ডিবির এসআই মিজানুর রহমান তদন্ত করে আসামীদের অভিযুক্ত করে প্রতিবেদন দাখিল করেন। পরে বাদী অসুস্থ হয়ে পড়লে বাদীর ছেলে সোহাগ হাওলাদার মামলাটি পরিচালনা করার জন্য আদালতে দরখাস্ত করেন। গতকাল তিন জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহন শেষে আসামী আশ্রাব আলী ও মো. ফরিদুল ইসলামকে ৪৬৭ ধারায় ৩ বছর সশ্রম কারাদন্ড ও ৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ১ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করেন। ৪৭১ ধারায় ঐ দুই আসামীকে ৩ বছর সশ্রম কারাদন্ড ও ৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ১ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করেন। অপর আসামী মজিদ হাওলাদারকে ৪৬৭ ও ৪৭১ ধারায় ৬ বছর বিনাশ্রম কারাদন্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ২ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করেন আদালত। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাদী পক্ষের আইনজীবী আসাদুজ্জামান ফিরোজ।