বুধবার (২৯ ডিসেম্বর) বঙ্গভবনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয় , আগামী ৩ জানুয়ারি সোমবার সন্ধ্যা ৬টায় গণতন্ত্রী পার্টি, একইদিন সন্ধ্যা ৭টায় বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি ও সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনকে রাষ্ট্রপতির সংলাপের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
পরদিন ৪ জানুয়ারি মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টায় বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল ও সন্ধ্যা ৭টায় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে বর্তমান নির্বাচন কমিশনের মেয়াদ শেষ হবে। সংবিধানে কমিশন গঠনে আইন প্রণয়নের কথা উল্লেখ আছে। তবে এ সংক্রান্ত আইন দেশে হয়নি। এ পরিস্থিতিতে গত দুই মেয়াদে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে সার্চ কমিটি গঠন করেন। ওই কমিটি সম্ভাব্য ব্যক্তিদের তালিকা তৈরি করার পর রাষ্ট্রপতি সেখান থেকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্য কমিশনারদের নিয়োগ দেন।
এবার সংবিধান অনুযায়ী আইন করে নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়ে আসছিল বিভিন্ন সংগঠন ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা।
এর আগে, গত ২০ ডিসেম্বর সংসদের প্রধান বিরোধী দল জাতীয় পার্টির সঙ্গে আলোচনা দিয়ে নির্বাচন কমিশন গঠনে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরু করেন রাষ্ট্রপতি। এরই মধ্যে রাষ্ট্রপতির সংলাপে অংশ নিয়েছে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ), ন্যাশানাল আওয়ামী লীগ- ন্যাপ, তরিকত ফেডারেশন, ওয়ার্কার্স পার্টি ও বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট- বিএনএফ।