নিহত দিপু ওই এলাকার খ্রিস্টান কলোনির বীর মুক্তিযোদ্ধা রমেন্দ্র নাথ হালদারের ছেলে। তারা দু’জনই পেশায় রং মিস্ত্রি।
স্থানীয়রা বলেন, বৃহস্পতিবার রাতে কুডু ঘটনাস্থল থেকে যাওয়ার সময় নিহত দিপু তাকে পাগল বলে। এতে ক্ষুব্ধ হয় কুডু। এ নিয়ে দুইজনের মধ্যে বাকবিতণ্ডার এক পর্যায়ে নেশাগ্রস্ত কুডু তার হাতে থাকা ছুরি দিয়ে দিপুর বুকে আঘাত করে। এসময় দিপুও কুডুকে মারধর করে। পরে তাদের দুইজনকেই শের-ই বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন দিপুকে। আর মেডিক্যালে থাকা পুলিশের কাছে কুডুকে সোপর্দ করা হয়।
জানা যায়, দুইজনই নেশা করতো। আর কুডু কিছুটা মানসিক ভারসাম্যহীন। তাদের মধ্যে সম্পর্কও ভালো ছিল।
এ বিষয়ে বরিশাল মেট্রোপলিটন এয়ারপোর্ট থানার ওসি কমলেশ হালদার বলেন, হামলাকারীকে আটক করা হয়েছে। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।