ডেস্ক রিপোর্ট :
গত কয়েকদিন থেকে রংপুরসহ উত্তরাঞ্চলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা কমতে শুরু করেছে। সকালে থেকে দুপুর পর্যন্ত সূর্যের মুখ দেখা যাচ্ছে না। সেই সাথে ঘন কুয়াশায় ঢেকে যাচ্ছে প্রকৃতি। এ মাসেই মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। শীতার্ত হতদরিদ্র মানুষরা কষ্টে দিন যাপন করছে। শীতজনিত কারণে শিশু ও বৃদ্ধদের ঠাণ্ডাজনিত রোগবালাই বাড়ছে আশংকাজনক হারে। প্রতিদিন এই অঞ্চলের মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ উপজেলার সরকারি হাসপাতালগুলোতে রোগীর সংখ্যা বাড়ছে।
আবহাওয়া অফিস বলছে এক সপ্তাহের মধ্যে এই অঞ্চলে মাঝারি শৈত্য প্রবাহ বয়ে যেতে পারে।
হিমেল হাওয়া আর মৃদু শৈত্যপ্রবাহ কাবু করছে শীতার্ত মানুষকে। শনিবার রংপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা কাছাকাছি চলে আসায় শীতের প্রকোপ বেড়ে যায়। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা একদিনের ব্যবধানে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমেছে। রবিবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাতে তাপমাত্রা আরো কমবে। গত কয়েকদিন থেকে আকাশ রয়েছে মেঘলা। কোথাও কোথাও ঘন কুয়াশায় প্রায় সারা দিন সূর্যের আলো দেখা যায়নি।
রংপুর অফিসের আবহাওয়াবিদ মোস্তাফিজার রহমান জানান, রংপুর অঞ্চলের তাপমাত্রা আরও কমবে। এমাসেই মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।