বরিশাল বিভাগের ৬ জেলায় মোট ১১৭ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ। যাদের মধ্যে দুইজন ভারতীয় নাগরিকসহ বেশ কয়েকজন স্বাস্থ্যকর্মীও রয়েছে।
বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের কার্যালয় সূত্রে জানাগেছে, করোনার সংক্রমন প্রতিরোধে বিদেশী নাগরিকসহ ভিন্ন জেলা (সংক্রমিত) থেকে আগত ব্যক্তিদের কোয়ারেন্টিনে রাখার কার্যক্রম চলমান রয়েছে। ফলে গত ১০ মার্চ থেকে এ পর্যন্ত বরিশাল সিটি করপোরেশনসহ বিভাগের ৬ জেলায় মোট ৯ হাজার ৬৬৬ জনকে কোয়ারেন্টিনে পাঠানো হয়।
যার মধ্যে হোম কোয়ারেন্টিনে পাঠানো হয় ৯ হাজার ৩৫ জনকে, আর এরমধ্যে ৬ হাজার ৪১৯ জনকে হোম কোয়ারেন্টিন থেকে ছাড়পত্র দেয়া হয়েছে। এছাড়া বর্তমানে বিভাগের বিভিন্ন জেলায় হাসপাতালে (প্রতিষ্ঠানিক) কোয়ারেন্টিনে ৬৩১ জন রয়েছেন এবং এ পর্যন্ত ৪৫৪ জনকে ছাড়পত্র দেয়া হয়েছে।
অপরদিকে গত ২৪ ঘন্টায় বিভাগের ৬ জেলায় ১৬৬ জনকে হোম কোয়ারেন্টিনে প্রেরণ করা হয়েছে এবং গত ২৪ ঘন্টায় বিভগের ৬ জেলায় ১৬১ জনকে হোম কোয়ারেন্টিন থেকে ছাড়পত্র দেয়া হয়েছে। এছাড়া বিভাগের মধ্যে শুধুমাত্র পিরোজপুর ও বরগুনা জেলায় গত ২৪ ঘন্টায় মোট ১৮ জনকে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে, এছাড়া শুধুমাত্র বরগুনা জেলায় ১৩ জনকে ছাড়পত্র দেয়া হয়েছে।
এরবাহিরে শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ বিভাগের বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে ২২০ জন রোগী আইসোলেশনে চিকিৎসা নিচ্ছেন এবং এরইমধ্যে ১১২
বরিশাল বিভাগের ৬ জেলায় মোট ১১৭ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ। যাদের মধ্যে দুইজন ভারতীয় নাগরিকসহ বেশ কয়েকজন স্বাস্থ্যকর্মীও রয়েছে।
বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের কার্যালয় সূত্রে জানাগেছে, করোনার সংক্রমন প্রতিরোধে বিদেশী নাগরিকসহ ভিন্ন জেলা (সংক্রমিত) থেকে আগত ব্যক্তিদের কোয়ারেন্টিনে রাখার কার্যক্রম চলমান রয়েছে। ফলে গত ১০ মার্চ থেকে এ পর্যন্ত বরিশাল সিটি করপোরেশনসহ বিভাগের ৬ জেলায় মোট ৯ হাজার ৬৬৬ জনকে কোয়ারেন্টিনে পাঠানো হয়।
যার মধ্যে হোম কোয়ারেন্টিনে পাঠানো হয় ৯ হাজার ৩৫ জনকে, আর এরমধ্যে ৬ হাজার ৪১৯ জনকে হোম কোয়ারেন্টিন থেকে ছাড়পত্র দেয়া হয়েছে। এছাড়া বর্তমানে বিভাগের বিভিন্ন জেলায় হাসপাতালে (প্রতিষ্ঠানিক) কোয়ারেন্টিনে ৬৩১ জন রয়েছেন এবং এ পর্যন্ত ৪৫৪ জনকে ছাড়পত্র দেয়া হয়েছে।
অপরদিকে গত ২৪ ঘন্টায় বিভাগের ৬ জেলায় ১৬৬ জনকে হোম কোয়ারেন্টিনে প্রেরণ করা হয়েছে এবং গত ২৪ ঘন্টায় বিভগের ৬ জেলায় ১৬১ জনকে হোম কোয়ারেন্টিন থেকে ছাড়পত্র দেয়া হয়েছে। এছাড়া বিভাগের মধ্যে শুধুমাত্র পিরোজপুর ও বরগুনা জেলায় গত ২৪ ঘন্টায় মোট ১৮ জনকে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে, এছাড়া শুধুমাত্র বরগুনা জেলায় ১৩ জনকে ছাড়পত্র দেয়া হয়েছে।
এরবাহিরে শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ বিভাগের বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে ২২০ জন রোগী আইসোলেশনে চিকিৎসা নিচ্ছেন এবং এরইমধ্যে ১১২ জনকে ছাড়পত্রও দেয়া হয়েছে।
এদিকে বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডাঃ বাসুদেব কুমার দাস জানিয়েছেন, বিভাগের মধ্যে এ পর্যন্ত বরিশাল জেলায় ১২ জন, পটুয়াখালীতে ১, পিরোজপুরে ১ ও বরগুনায় ৫ জন রোগী সুস্থ হয়েছেন। যাদের এরইমধ্যে ছাড়পত্র দেয়া হয়েছে। এছাড়া বরিশালের মুলাদীতে, পটুয়াখালী জেলার সদর উপজেলায় ১ জন, মির্জাগঞ্জে ১ ও দুমকিকে ১ জন এবং বরগুনা জেলার আমতলী ও বেতাগীতে ১ জন করে ৬ জন ব্যক্তির করোনায় মৃত্যু হয়েছে বলে জানান তিনি।
জনকে ছাড়পত্রও দেয়া হয়েছে।
এদিকে বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডাঃ বাসুদেব কুমার দাস জানিয়েছেন, বিভাগের মধ্যে এ পর্যন্ত বরিশাল জেলায় ১২ জন, পটুয়াখালীতে ১, পিরোজপুরে ১ ও বরগুনায় ৫ জন রোগী সুস্থ হয়েছেন। যাদের এরইমধ্যে ছাড়পত্র দেয়া হয়েছে। এছাড়া বরিশালের মুলাদীতে, পটুয়াখালী জেলার সদর উপজেলায় ১ জন, মির্জাগঞ্জে ১ ও দুমকিকে ১ জন এবং বরগুনা জেলার আমতলী ও বেতাগীতে ১ জন করে ৬ জন ব্যক্তির করোনায় মৃত্যু হয়েছে বলে জানান তিনি।