বিজ্ঞপ্তি:
দৈনিক শাহনামার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। জাতীয়, রাজনীতি, খেলাধুলা, বিনোদন সহ সকল সংবাদের সর্বশেষ আপডেট জানতে ভিজিট করুন www.shahnamabd.com

বাংলাদেশে করোনায় সুস্থতা দেড় লাখ ছাড়িয়েছে, আক্রান্ত ২,৬০,৫০৭ জন

বাংলাদেশে করোনায় সুস্থতা দেড় লাখ ছাড়িয়েছে, আক্রান্ত ২,৬০,৫০৭ জন

দেশে করোনা শনাক্তের ১৫৬তম দিনে এই ভাইরাস থেকে দেড় লাখের বেশি মানুষ সুস্থ হয়েছেন। মোট আক্রান্ত ২ লাখ ৬০ হাজার ৫০৭ জন।
গত ১৪ জুলাই এই করোনা শনাক্তের ১২৯তম দিনে এই ভাইরাস থেকে ১ লাখের বেশি মানুষ সুস্থ হয়েছিল। তখন দেশে মোট আক্রান্ত ছিল ১ লাখ ৯০ হাজার ৫৭ জন।
গত ২৪ ঘন্টায় হাসপাতাল এবং বাসায় মিলিয়ে সুস্থ হয়েছেন ২ হাজার ৬৭ জন। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১ লাখ ৫০ হাজার ৪৩৭ জন।
গতকালের চেয়ে আজ ৩০১ জন বেশি সুস্থ হয়েছেন। গতকাল সুস্থ হয়েছিলেন ১ হাজার ৭৬৬ জন। আজ শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৫৭ দশমিক ৭৫ শতাংশ। আগের দিন এই হার ছিল ৫৭ দশমিক ৬০ শতাংশ। আগের দিনের চেয়ে আজ সুস্থতার হার দশমিক ১৫ শতাংশ বেশি।
আজ দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদফতরের করোনাভাইরাস সংক্রান্ত নিয়মিত অনলাইন হেলথ বুলেটিনে অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা এসব তথ্য জানান।
অধ্যাপক নাসিমা সুলতানা জানান, গত ২৪ ঘন্টায় ১২ হাজার ৮৪৯ জনের নমুনা পরীক্ষায় ২ হাজার ৯০৭ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। গতকালের চেয়ে আজ ৪২০ জন বেশি শনাক্ত হয়েছেন। গতকাল ১০ হাজার ৭৫৯ জনের নমুনা পরীক্ষায় শনাক্ত হয়েছিলেন ২ হাজার ৪৮৭ জন। গত ২৪ ঘন্টায় নমুনা পরীক্ষার বিবেচনায় শনাক্তের হার ২২ দশমিক ৬২ শতাংশ। আগের দিন এ হার ছিল ২৩ দশমিক ১২ শতাংশ। আগের দিনের চেয়ে আজ শনাক্তের হার দশমিক ৫ শতাংশ কম।
তিনি জানান, দেশে এ পর্যন্ত মোট ১২ লাখ ৭৩ হাজার ১৬৮ জনের নমুনা পরীক্ষায় ২ লাখ ৬০ হাজার ৫০৭ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। মোট পরীক্ষার বিবেচনায় শনাক্তের হার ২০ দশমিক ৪৬ শতাংশ।
অতিরিক্ত মহাপরিচালক জানান, গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ৩৯ জন মৃত্যুবরণ করেছেন। এখন পর্যন্ত মৃত্যুবরণ করেছেন ৩ হাজার ৪৩৮ জন। গতকালের চেয়ে আজ ৫ জন বেশি মৃত্যুবরণ করেছেন। গতকাল ৩৪ জন মৃত্যুবরণ করেছিলেন। করোনা শনাক্তের বিবেচনায় আজ মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৩২ শতাংশ। আগের দিনও এই হার ছিল ১ দশমিক ৩২ শতাংশই।
ডা. নাসিমা সুলতানা জানান, ‘করোনাভাইরাস শনাক্তে গত ২৪ ঘন্টায় নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে ১২ হাজার ৮৫৫ জনের। আগের দিন সংগ্রহ করা হয়েছিল ১১ হাজার ১৪ জনের। গতকালের চেয়ে আজ ১ হাজার ৮৪১টি নমুনা বেশি সংগ্রহ করা হয়েছে। গত ২৪ ঘন্টায় দেশের ৮৫টি পরীক্ষাগারে নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ১২ হাজার ৮৪৯ জনের। আগের দিন নমুনা পরীক্ষা হয়েছিল ১০ হাজার ৭৫৯ জনের। গত ২৪ ঘন্টায় আগের দিনের চেয়ে ২ হাজার ৯০টি বেশি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে।
তিনি জানান, মৃত্যুবরণকারীদের মধ্যে ৩৫ জন পুরুষ এবং ৪ জন নারী। এখন পর্যন্ত পুরুষ ২ হাজার ৭২১ জন; শতাংশ বিবেচনায় ৭৯ দশমিক ১৪ শতাংশ এবং নারী মৃত্যুবরণ করেছেন ৭১৭ জন; ২০ দশমিক ৮৬ শতাংশ। ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেছেন ৩১ জন এবং ৮ জন বাড়িতে মৃত্যুবরণ করেছেন।
অধ্যাপক নাসিমা সুলতানা বলেন, ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যুবরণকারীদের বয়স বিভাজনে দেখা যায়, ৮১ থেকে ৯০ বছরের মধ্যে ৪ জন, ৭১ থেকে ৮০ বছরের মধ্যে ৬ জন, ৬১ থেকে ৭০ বছরের মধ্যে ১৩ জন, ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে ১০ জন, ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে ৩ জন, ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে ১ জন, ২১ থেকে ৩০ বছর ১ জন এবং শূন্য থেকে ১০ বছরের মধ্যে ১ জন রয়েছেন। এ পর্যন্ত যারা মৃত্যুবরণ করেছেন তাদের বয়স এবং শতকরা হার শূন্য থেকে ১০ বছরের মধ্যে ১৯ জন, যা দশমিক ৫৫ শতাংশ; ১১ থেকে ২০ বছরের মধ্যে ৩৩ জন, যা দশমিক ৯৬ শতাংশ; ২১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে ৯০ জন, যা ২ দশমিক ৬২ শতাংশ; ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে ২১৯ জন, যা ৬ দশমিক ৩৭ শতাংশ; ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে ৪৭৪ জন, যা ১৩ দশমিক ৭৯ শতাংশ; ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে ৯৮১ জন, যা ২৮ দশমিক ৫৩ শতাংশ এবং ৬০ এর অধিক বয়সের রয়েছেন ১ হাজার ৬২২ জন, যা ৪৭ দশমিক ১৮ শতাংশ।
তিনি জানান, ২৪ ঘন্টায় মৃত্যুবরণকারীদের মধ্যে ঢাকা বিভাগে ১২ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৭ জন, খুলনা বিভাগে ৬ জন, রাজশাহী বিভাগে ৮ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ৩ জন, রংপুর বিভাগে ১ জন এবং বরিশাল বিভাগে ২ জন রয়েছেন। এ পর্যন্ত বিভাগ অনুযায়ী মারা গেছেন, ঢাকা বিভাগে ১ হাজার ৬৩৯ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৮১১ জন, রাজশাহী বিভাগে ২২১ জন, খুলনা বিভাগে ২৬৫ জন, বরিশাল বিভাগে ১৩৪ জন, সিলেট বিভাগে ১৫৮ জন, রংপুর বিভাগে ১৩৫ জন এবং ময়মনসিংহ বিভাগে ৭৫ জন।
অধ্যাপক নাসিমা সুলতানা জানান, ‘ঢাকা মহানগরীতে কোভিড ডেডিকেটেড হাসপাতালে সাধারণ শয্যায় ভর্তি রোগীর সংখ্যা ২ হাজার ১৩০ জন, আইসিইউ শয্যায় ভর্তি আছে ২০০ জন। চট্টগ্রাম মহানগরীতে সাধারণ শয্যায় ভর্তিকৃত রোগীর সংখ্যা ২৪৩ জন, আইসিইউ শয্যায় ভর্তি আছে ১৯ জন। সারাদেশে অন্যান্য হাসপাতালে সাধারণ শয্যায় ভর্তিকৃত রোগীর সংখ্যা ১ হাজার ৭৩৫ জন এবং আইসিইউ শয্যায় ভর্তিকৃত রোগীর সংখ্যা ৯০ জন। সারাদেশে হাসপাতালে সাধারণ শয্যা সংখ্যা ১৫ হাজার ২৬৮টি, রোগী ভর্তি আছে ৪ হাজার ১০৮ জন এবং শয্যা খালি আছে ১১ হাজার ১৬০টি। সারাদেশে আইসিইউ শয্যা সংখ্যা ৫৪৩টি, রোগী ভর্তি আছে ৩০৯ জন এবং খালি আছে ২৩৪টি। সারাদেশে অক্সিজেন সিলিন্ডারের সংখ্যা ১২ হাজার ৫৫৭টি। সারাদেশে হাই ফ্লো নেজাল ক্যানেলা সংখ্যা ৩৫০টি এবং অক্সিজেন কনসেনট্রেটর ১৬০টি।
০১৩১৩-৭৯১১৩০, ০১৩১৩-৭৯১১৩৮, ০১৩১৩৭৯১১৩৯ এবং ০১৩১৩৭৯১১৪০ এই নম্বরগুলো থেকে হাসপাতালের সকল তথ্য পাওয়া যাবে। কোন হাসপাতালে কতটি শয্যা খালি আছে। কত রোগী ভর্তি ও কতজন ছাড় পেয়েছেন এবং আইসিইউ শয্যা খালি আছে কি না এই ফোন নম্বরগুলোতে ফোন করে জানা যাবে বলে তিনি জানান।
অতিরিক্ত মহাপরিচালক জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশনে রাখা হয়েছে ৮১৫ জনকে। বর্তমানে আইসোলেশনে আছেন ১৮ হাজার ৯৮১ জন। ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশন থেকে ছাড় পেয়েছেন ৭৭৪ জন, এখন পর্যন্ত ছাড় পেয়েছেন ৩৮ হাজার ৫০১ জন। এখন পর্যন্ত আইসোলেশন করা হয়েছে ৫৭ হাজার ৪৮২ জনকে।
তিনি জানান, প্রাতিষ্ঠানিক ও হোম কোয়ারেন্টিন মিলে ২৪ ঘণ্টায় কোয়ারেন্টিন করা হয়েছে ২ হাজার ৩৪৬ জনকে। কোয়ারেন্টিন থেকে গত ২৪ ঘণ্টায় ছাড় পেয়েছেন ২ হাজার ৬০৪ জন, এখন পর্যন্ত ছাড় পেয়েছেন ৪ লাখ ২ হাজার ২৪২ জন। এখন পর্যন্ত কোয়ারেন্টিন করা হয়েছে ৪ লাখ ৫৪ হাজার ৭২৪ জনকে। বর্তমানে কোয়ারেন্টিনে আছেন ৫২ হাজার ৪৮২ জন।
নাসিমা সুলতানা জানান, গত ২৪ ঘন্টায় স্বাস্থ্য বাতায়ন ১৬২৬৩ হটলাইন নম্বরে ফোনকল গ্রহণ করা হয়েছে ১০ হাজার ৪১০টি, ৩৩৩ এই নম্বরে ২৪ ঘন্টায় ফোনকল গ্রহণ করা হয়েছে ৫২ হাজার ২৭৯টি এবং আইইডিসিআর’র হটলাইন ১০৬৫৫, এই নম্বরে ফোন এসেছে গত ২৪ ঘন্টায় ৩৯৬টি। সব মিলিয়ে ২৪ ঘন্টায় ফোনকল গ্রহণ করা হয়েছে ৬৩ হাজার ৮৫টি। এ পর্যন্ত হটলাইনে ফোনকল এসেছে ১ কোটি ৮৫ লাখ ৮৭ হাজার ৭২৮টি।
অতিরিক্ত মহাপরিচালক জানান, করোনাভাইরাস চিকিৎসা বিষয়ে এ পর্যন্ত ১৬ হাজার ৪৯৮ জন চিকিৎসক অনলাইনে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছেন। এদের মধ্যে ৪ হাজার ২১৭ জন স্বাস্থ্য বাতায়ন ও আইইডিসিয়ার’র হটলাইনগুলোতে স্বেচ্ছাভিত্তিতে সপ্তাহে ৭ দিন ২৪ ঘন্টা জনগণকে চিকিৎসাসেবা ও পরামর্শ দিচ্ছেন। এছাড়া ২৪ ঘন্টায় কোভিড বিষয়ক টেলিমেডিসিন সেবা গ্রহণ করেছেন ৪ হাজার ৩৭৩ জন। এ পর্যন্ত শুধু কোভিড বিষয়ে স্বাস্থ্য সেবা গ্রহণ করেছেন ১ লাখ ৮৬ হাজার ৭১৪ জন। প্রতিদিন ৩৫ জন চিকিৎসক ও ১০ জন স্বাস্থ্য তথ্যকর্মকর্তা দুই শিফটে মোট ৯০ জন টেলিমেডিসিন সেবা দিয়ে যাচ্ছেন বলে তিনি জানান।
তিনি জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় টেলিমেডিসিন সেবার জন্য যেসব কল এসেছে এরমধ্যে ১ হাজার ৯১৭ জনকে মেডিকেল এসিসমেন্ট এবং চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয়েছে। ফলোআপ কলের মাধ্যমে চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয়েছে ১ হাজার ৪৭৯ জনকে এবং ইনকামিং কলের মাধ্যমে চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয়েছে ৯৭৭ জনকে।
অধ্যাপক নাসিমা সুলতানা বলেন, গত ২৪ ঘন্টায় যেসব ফোনকল এসেছে এই রোগীদের বিশ্লেষণে দেখা গেছে অল্প ঝুঁকিপূর্ণ রোগীর হার ৬০ দশমিক ৪২ শতাংশ, মধ্যম ঝুঁকিপূর্ণ ১৩ দশমিক ৪৩ শতাংশ এবং অতি ঝুঁকিপূর্ণ রোগী ছিল ১ দশমিক ৪৪ শতাংশ। গতকালের মেডিকেল এসিসমেন্টের পাওয়া তথ্য অনুযায়ী করোনাসহ বিভিন্ন শারীরিক জটিলতায় আক্রান্ত এমন রোগীর সংখ্যা ছিল ২৫ দশমিক ৫১ শতাংশ। শুধুমাত্র করোনা আক্রান্ত এমন রোগী ছিল ৭৪ দশমিক ৪৯ শতাংশ, এবং বিভিন্ন শারীরিক জটিলতা ছিল তাদের মধ্যে ডায়াবেটিস আক্রান্ত শতকরা ২০ শতাংশ, উচ্চ রক্তচাপ শতকরা ১১ শতাংশ, এজমা বা শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত ৪ শতাংশ, হৃদরোগে আক্রান্ত ৪ শতাংশ এবং কিডনি রোগে আক্রান্ত ছিলেন ৩ শতাংশ।
অতিরিক্ত মহাপরিচালক জানান, যারা কল করেছিলেন তাদের মধ্যে ৬৭ শতাংশ পুরুষ ও নারী ৩৩ শতাংশ। সর্বমোট কলের ২২ শতাংশ ছিল করোনাভাইরাস সম্পর্কিত, ২১ শতাংশ ভাইরাস জ্বর সম্পর্কিত, ১০ শতাংশ শুকনো কাশি, ৮ শতাংশ গলাব্যথা সংক্রান্ত কল এবং বেশিরভাগ কল ছিল ঢাকা, চট্টগ্রাম ও খুলনা বিভাগ থেকে।
তিনি জানান, দেশের বিমানবন্দর, নৌ, সমুদ্রবন্দর ও স্থলবন্দর দিয়ে গত ২৪ ঘন্টায় ৩ হাজার ৬১১ জনসহ সর্বমোট বাংলাদেশে আগত ৮ লাখ ১২ হাজার ২২৯ জনকে স্কিনিং করা হয়েছে।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পরিস্থিতি তুলে ধরে অতিরিক্ত মহাপরিচালক জানান, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ৯ আগস্ট পর্যন্ত রিপোর্ট অনুযায়ী ২৪ ঘন্টায় দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৬৯ হাজার ৭৯৯ জন। এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন ২৫ লাখ ৬৫ হাজার ৮০০ জন। ২৪ ঘন্টায় মৃত্যুবরণ করেছেন ৯৬১ জন এবং এ পর্যন্ত ৫২ হাজার ৫৬৯ জন।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ৯ আগস্ট পর্যন্ত রিপোর্ট অনুযায়ী সারাবিশ্বে ২৪ ঘন্টায় করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ২ লাখ ৭৩ হাজার ৫৫২ জন। এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন ১ কোটি ৯৪ লাখ ৬২ হাজার ১১২ জন। ২৪ ঘন্টায় মৃত্যুবরণ করেছেন ৬ হাজার ২০৭ জন এবং এ পর্যন্ত ৭ লাখ ২২ হাজার ২৮৫ জন বলে তিনি জানান।
করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি এড়াতে সবাইকে ঘরে থাকা, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা, জনসমাগম এড়িয়ে চলা, সর্বদা মুখে মাস্ক পরে থাকা, সাবান পানি দিয়ে বারবার ২০ সেকেন্ড ধরে হাত ধোয়া, বাইরে গেলে হ্যান্ড গ্লাভস ব্যবহার, বেশি বেশি পানি ও তরল জাতীয় খাবার, ভিটামিন সি ও ডি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া, ডিম, মাছ, মাংস, টাটকা ফলমূল ও সবজি খাওয়াসহ শরীরকে ফিট রাখতে নিয়মিত হালকা ব্যায়াম এবং স্বাস্থ্য অধিদফতর ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ-নির্দেশনা মেনে চলার অনুরোধ জানানো হয়।
ডা.নাসিমা সুলতানা বলেন, ধূমপান থেকে বিরত থাকতে হবে, কারণ তা অতিরিক্ত ঝুঁকি তৈরি করে।

Please Share This Post in Your Social Media




All rights reserved by Daily Shahnama
কারিগরি সহায়তা: Next Tech