রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে মঙ্গলবার সকাল থেকেই মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও জমা দিতে প্রার্থী ও সমর্থকরা ভিড় করেন। করোনা সতর্কতার কারণে অফিসে প্রবেশের ক্ষেত্রে ছিল কড়াকড়ি।
তৃণমূল থেকে পাঠানো রেজুলেশনে নাম থাকলেও নৌকা প্রতীক পেতে কথিত অনুপ্রবেশকারীদের দৌড়াত্ম্য নিয়ে শঙ্কায় আছেন অনেক মনোনয়ন প্রত্যাশীরা। তারা বলেন,‘প্রতিদ্বন্ধী অনেক ব্যক্তি আছেন, যারা আগে বিএনপির সদস্য ছিলো। তারা এখন নৌকায় নির্বাচন করার জন্য পাঁয়তারা করছে।’
এদিকে, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে নৈরাজ্যের কারণ হিসেবে বিএনপির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোকে দায়ী করছেন আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া। তিনি বলেন,‘বিদ্রোহী প্রার্থীরা ব্যাপক হারে জয়লাভ করেছে। এর পিছনে বিএনপিসহ কিছু রাজনৈতিক দলের ষড়যন্ত্র রয়েছে। বিএনপি আমার দলের কলহ বিবাদকে পুঁজি করে ষড়যন্ত্র করছে।’
আগামী ১৯শে ডিসেম্বর গণভবনে বসবে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বোর্ডের সভা। সেখানেই চুড়ান্ত হবে চতুর্থ ধাপের প্রার্থী। চতুর্থ ধাপে দেশের ৮৪০ ইউপিতে ভোট হবে ২৩ ডিসেম্বর।