গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফেরেন সাকিব। ঢাকায় পা রেখে আজ শনিবার বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের সঙ্গে বৈঠকে বসেন তিনি। দীর্ঘ বৈঠকের পর শেষ পর্যন্ত অধিনায়ক হিসেবে ঘোষণা হয় সাকিব আল হাসানের নাম।
এর আগে বাংলাদেশ টেস্ট দলের নেতৃত্বও পেয়েছেন সাকিব। এবার সংক্ষিপ্ত ফরম্যাটেও বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দেবেন সাকিব।
২০০৯ সাল থেকে কয়েক ধাপে ২০১৯ পর্যন্ত বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি দলকে নেতৃত্ব দেন সাকিব। সেই সময়ে তাঁর অধীনে ২১টি টি-টোয়েন্টির সাতটিতে জিতেছে বাংলাদেশ, হার ১৪টিতে।
বেটউইনারের সঙ্গে সাকিবের বিতর্কিত চুক্তির কারণে বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়ক নির্বাচনে বিলম্ব হয়। কারণ অধিনায়ক হওয়ার তালিকায় প্রথম পছন্দই ছিলেন সাকিব। কিন্তু তাঁর চুক্তিটির কারণে সেই সম্ভাবনায় উঁকি দেয় মাহমুদউল্লাহ নাম। কারণ পছন্দের তালিকায় থাকা লিটন দাস চোটের কারণে দলেই থাকতে পারছেন না। তাই ভাবা হয়েছিল, সাকিব না হলে এশিয়া কাপে মাহমুদউল্লাহই হতে পারেন অধিনায়ক।
কিন্তু গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সেই সম্ভাবনা উড়ে যায়। কারণ সাকিব তাঁর বিতর্কিত চুক্তিটি বাদ দিয়েছেন। স্বাভাবিকভাবেই এশিয়া কাপের দলে আছেন তিনি। সেই সঙ্গে পাকাপাকিভাবে দলের নেতৃত্বও পেলেন দেশসেরা এই অলরাউন্ডার।