বিশ্বকাপের আগেই চোটে ছিটকে গেছিলেন দলের মূল ভরসা সাদিও মানে। তাতে দলের দুর্বলতা নিয়ে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে হেরে যায় সেনেগাল। তবে কাতারের বিপক্ষে জয় পেয়ে দ্বিতীয় ম্যাচেই ঘুরে দাঁড়ায় দলটি। এবার ইকুয়েডরের বিপক্ষে বাঁচা-মরার ম্যাচে প্রথমার্ধে ১-০ গোলে এগিয়ে গেল সেনেগাল।
আজ মঙ্গলবার রাত ৯টায় কাতারের খলিফা আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে ইকুয়েডরের মুখোমুখি হয়েছে সেনেগাল। আজ জয় না পেলে হয়তো তাঁদের দ্বিতীয় পর্বে ওঠা হবে না। এদিকে এবারের আসরের প্রথম জয়ী দল ইকুয়েডর এখনও রয়েছে অপরাজিত। দ্বিতীয় ম্যাচটি ড্র করায় আজ তাঁদের জয় দরকার পরের পর্বে যেতে। হেরে গেলে পড়তে হবে বাদ।
এমন হিসাবের ম্যাচে ভাগ্যটা ভর করেছে সেনেগালের ওপরেই। প্রথমার্ধের ৪১ মিনিটে এসে পেনাল্টির গোলে এগিয়ে গেছে তাঁরা। সেনেগালের স্ট্রাইকার ইসমাইলা সর বল নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছিলেন ইকুয়েডরের গোলের দিকে। সে সময়ে ডি-বক্সের মধ্যেই ফাউল করে বসেন পিয়েরো হিঙ্কাপিয়ে। দেওয়া হয় পেনাল্টি।
পেনাল্টির সুযোগ মিস করেননি স্বয়ং ইসমাইলা। গোলরক্ষক হার্নান গ্যালিন্দেজকে ফাঁকি দিয়ে বলা জড়ান জালে। এর আগে প্রথমার্ধের শুরু থেকেই আক্রমণে নেমেছিল সেনেগাল। তবে ইকুয়েডরের এনার ভ্যালেন্সিয়াও বসে থাকেননি। নষ্ট করেছেন বেশ কয়েকটি গোল করার সুযোগ। কিন্তু গোলের দেখা পাননি।