বিজ্ঞপ্তি:
দৈনিক শাহনামার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। জাতীয়, রাজনীতি, খেলাধুলা, বিনোদন সহ সকল সংবাদের সর্বশেষ আপডেট জানতে ভিজিট করুন www.shahnamabd.com

চট্টগ্রামকে হারাল কুমিল্লা

চট্টগ্রামকে হারাল কুমিল্লা

স্পোর্টস ডেস্ক :

লক্ষ্যটা হাতের নাগালেই ছিল। জিততে হলে করতে হতো ১৫৭ রান। যা তাড়ায় মোটেই বেগ পেতে হলো না কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের। মোহাম্মদ রিজওয়ানের ব্যাটে চড়ে সহজেই চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সকে হারাল ইমরুল কায়েসের কুমিল্লা।

আজ শনিবার (৪ ফেব্রুয়ারি) বিপিএলে দিনের প্রথম ম্যাচে চট্টগ্রামকে ৬ উইকেটে হারিয়েছে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। ব্যাট হাতে ৬১ রানের ইনিংস উপহার দিয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন কুমিল্লার বিদেশি তারকা মোহাম্মদ রিজওয়ান।

ছন্দে থাকা কুমিল্লা এরই মধ্যে প্লে-অফ নিশ্চিত করেছে। তাই এই ম্যাচটির আক্ষরিক অর্থে শুধুই পয়েন্ট বাড়ানো আর নিয়মরক্ষার। সেই কাজটি সহজেই করল কুমিল্লা। চট্টগ্রামকে হারিয়ে বরিশালের সমান ১৪ পয়েন্ট পেল ভিক্টোরিয়ান্সরা। সর্বোচ্চ ১৬ পয়েন্ট নিয়ে সবার ওপরে আছে সিলেট স্ট্রাইকার্স।

মিরপুর শেরেবাংলায় এদিন আগে ব্যাট করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৫৬ রান করে চট্টগ্রাম। হাফসেঞ্চুরি করেছেন উসমান খান ও আফিফ হোসেন। দলের সর্বোচ্চ ৬৬ রান করেছেন আফিফ। উসমান খেলেছেন ৫২ রানের ইনিংস।

এদিন টস জিতে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই জোড়া ধাক্কা খায় চট্টগ্রাম। তানভির ইসলামের বলে এলবিডব্লিউ হন মেহেদি মারুফ। বাঁহাতি স্পিনারের পরের ওভারে  সৈকত আলির হাতে ক্যাচ দেন খাওয়াজা নাফে।

তৃতীয় উইকেট জুটিতে ধাক্কা সামলান উসমান ও আফিফ। দুজন মিলে ৬৪ বলে যোগ করেন ৮৮ রান।  উসমানকে আউট করে এই জুটি ভাঙেন সৈকত। ৪ চার ও ৩ ছয়ে ৪১ বলে ৫২ রান করেন উসমান।   আফিফের লড়াই থামে ৬৬ রানে। ৪৯ বলে নিজের ইনিংসটি ৬ চার ও ২ ছয়ে সাজান আফিফ।

দুই সেট ব্যাটার ফেরার পর শেষ দিকে দারভিশ রাসুলি ৮ বলে ২০ রানে ভর করে দেড়শ ছাড়ানো পুঁজি পায় চট্টগ্রাম।

কিন্তু জয়ের জন্য এই লক্ষ্য মোটেই যথেষ্ট ছিল না। রান তাড়ায় ৬ বল হাতে রেখেই জয়ে নাগাল পেয়ে যায় কুমিল্লা। ১৯ ওভারে কুমিল্লা করে ১৫৭ রান। দলের হয়ে ৪৭ বলে ৫ বাউন্ডারি ও ৩ ছক্কায় ৬১ রান করেন রিজওয়ান। এ ছাড়াও ৩৭ রান করেন মোসাদ্দেক হোসেন। অধিনায়ক ইমরুল কায়েস করেন ১৫ রান।

Please Share This Post in Your Social Media




All rights reserved by Daily Shahnama
কারিগরি সহায়তা: Next Tech