শুক্রবার (১৬ জুলাই) সকালে ঢাকা, চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, ফেনীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে লক্ষ্মীপুর হয়ে সি-ট্রাক ও লঞ্চ যোগে যাত্রীরা ভোলার ইলিশা ঘাটে এসে পৌঁছে। এসময় ঈদ করতে ভোলায় আসা যাত্রীদের ঢল নামে। লঞ্চ ও সি-ট্রাকে এসময় তিল ধারনের কোন জায়গা ছিলো না।
দেখা যায়, স্বাস্থ্যবিধির কোন তোয়াক্কা না করে ধারণক্ষমতার কয়েকগুণ অতিরিক্ত যাত্রী নিয়ে গাদাগাদি করে বিআইডব্লিউটিসি’র সরকারি এসব নৌযানে যাত্রী পারাপার করা হচ্ছে। সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে সিটে বসার কথা থাকলো তা মানা হয়নি। যাত্রীদের অনেকেরই মুখে মাস্ক ছিলো না। স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে নৌযান কর্তৃপক্ষের ছিলো না কোন তৎপরতা। এমনকি নির্ধারিত ভাড়ার চাইতে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করা হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
এছাড়া নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে ভোলার মেঘনা নদীর ডেঞ্জার জোন দিয়ে লক্ষ্মীপুর থেকে ছোট ছোট ট্রলারে করে শত শত যাত্রী পারাপার করা হলেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ছিলো না কোনো তৎপরতা। তবে ভোলা-লক্ষ্মীপুর রুটে ফেরিতে যাত্রীদের তেমন কোন চাপ ছিলো না।