বিজ্ঞপ্তি:
দৈনিক শাহনামার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। জাতীয়, রাজনীতি, খেলাধুলা, বিনোদন সহ সকল সংবাদের সর্বশেষ আপডেট জানতে ভিজিট করুন www.shahnamabd.com
সংবাদ শিরোনাম :
আইপিএলের ফাইনালে আজও বৃষ্টির শঙ্কা বিশ্বব্যাপী শান্তিরক্ষা ও শান্তি বিনির্মাণ প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ শিরোপা ধরে রাখার মিশনে চেন্নাইয়ের বিপক্ষে মাঠে নামবে গুজরাট চলচ্চিত্রে দুই যুগ পূর্ণ হল ঢাকাই ছবির শীর্ষ নায়ক শাকিব খানের বৃষ্টিতে বন্ধ আইপিএলের ফাইনাল দাম কমলো স্বর্ণের আইপিএল এর ফাইনালে বৃষ্টির পূর্বাভাস, ম্যাচ বাতিল হলে কে হবে চ্যাম্পিয়ন? দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৬৭ জন আমরা সংঘাত-অশান্তি চাই না ,আমরা চাই মানুষের উন্নতি : প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ আজ এ পর্যন্ত এগিয়েছে শুধুমাত্র প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য। বিসিসি মেয়র প্রার্থী খোকন সেরনিয়াবাত

ঝালকাঠিতে স্কুলশিক্ষক হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

ঝালকাঠিতে স্কুলশিক্ষক হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

ঝালকাঠির কাঁঠালিয়ায় স্কুলশিক্ষক শাহজাহান হাওলাদার হত্যার দায়ে মামলার তিন আসামীকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন ঝালকাঠি অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মো.মাসুদুর রহমান।

মঙ্গলবার বিকেলে দুই আসামীর উপস্থিতিতে বিচারক এ রায় ঘোষণা করেন। এ মামলার অপর এক আসামী পলাতক রয়েছেন।

ফাঁসির দন্ডপ্রাপ্তরা হলেন উপজেলার দক্ষিন চেঁচরী গ্রামের মৃত আবদুল মজিদ হাওলাদারের ছেলে মো.আবদুল লতিফ হাওলাদার, মো.জয়নাল আবেদীন খানের ছেলে সরোয়ার হোসেন খান এবং একই গ্রামের জয়নাল জমাদ্দারের ছেলে মো.আবদুস সালাম জমাদ্দার। আসামীদের মধ্যে সরোয়ার হোসেন খান মামলার শুরু থেকেই পলাতক।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মোস্তাফিজুর রহমান মনু জানান, উপজেলার চেঁচরী রামপুর ইউনিয়নের দক্ষিন চেঁচরী গ্রামের বাসিন্দা ও পীরখানজাহান আলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক শাহজাহান হাওলাদারের সাথে ম্যানেজিং কমিটি গঠন নিয়ে সাথে দ্বন্দ ছিলো আসমীদের । ২০০৭ সালের ১৭ মার্চ স্থানীয় জোড়াপোল বাজার থেকে রাত ৯টা ৪৫ মিনিটের সময় বাড়ি আসার পথে কাঠালিয়া-কৈখালী সড়কে পৌছালে ওই শিক্ষককে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে আসামীরা ।

পরে ১৮ ই মার্চ আবদুল লতিফ হাওলাদার, সরোয়ার হোসেন খান ও আঃ সালাম জমাদ্দারকে আসামী করে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করে নিহতের বড় ভাই মো.মানিক হাওলাদার।

কাঠালিয়া থানার তদন্তকারী কর্মকর্তা মো. আবুল হোসেন ও মো: শহিদুল ইসলাম ২০০৭ সালের ১২ ডিসেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র দায়ের করেন। আদালত ১৬ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে রায় ঘোষণা করেন।

Please Share This Post in Your Social Media




All rights reserved by Daily Shahnama
কারিগরি সহায়তা: Next Tech