বিজ্ঞপ্তি:
দৈনিক শাহনামার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। জাতীয়, রাজনীতি, খেলাধুলা, বিনোদন সহ সকল সংবাদের সর্বশেষ আপডেট জানতে ভিজিট করুন www.shahnamabd.com
সংবাদ শিরোনাম :
দেশের বাজারে রেকর্ড স্বর্ণের দাম সিনেমা-টিভি খাতে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে অভিজ্ঞতা বিনিময় করা হবে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী ২০২৪ এর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী বিএনপি নেতারা সন্ত্রাসীদের সুরক্ষা দেওয়ার অপচেষ্টা করছে : ওবায়দুল কাদের উপজেলা নির্বাচন : এমপি-মন্ত্রীদের সন্তান ও আত্মীয়রা প্রার্থী হতে পারবেন না রেমিট্যান্স উন্নয়নের মূল চালিকা শক্তি : সমাজকল্যাণমন্ত্রী মুজিবনগর সরকারের ৪০০ টাকা বেতনের কর্মচারী ছিলেন জিয়াউর রহমান : পররাষ্ট্রমন্ত্রী কৃত্রিম বৃষ্টি ঝরাতে গিয়েই কী এমন বন্যার কবলে দুবাই? পরী মণির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার আবেদন জিম্মিদশার রুদ্ধশ্বাস ৩১ দিন

ঝালকাঠিতে স্কুলশিক্ষক হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

ঝালকাঠিতে স্কুলশিক্ষক হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

ঝালকাঠির কাঁঠালিয়ায় স্কুলশিক্ষক শাহজাহান হাওলাদার হত্যার দায়ে মামলার তিন আসামীকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন ঝালকাঠি অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মো.মাসুদুর রহমান।

মঙ্গলবার বিকেলে দুই আসামীর উপস্থিতিতে বিচারক এ রায় ঘোষণা করেন। এ মামলার অপর এক আসামী পলাতক রয়েছেন।

ফাঁসির দন্ডপ্রাপ্তরা হলেন উপজেলার দক্ষিন চেঁচরী গ্রামের মৃত আবদুল মজিদ হাওলাদারের ছেলে মো.আবদুল লতিফ হাওলাদার, মো.জয়নাল আবেদীন খানের ছেলে সরোয়ার হোসেন খান এবং একই গ্রামের জয়নাল জমাদ্দারের ছেলে মো.আবদুস সালাম জমাদ্দার। আসামীদের মধ্যে সরোয়ার হোসেন খান মামলার শুরু থেকেই পলাতক।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মোস্তাফিজুর রহমান মনু জানান, উপজেলার চেঁচরী রামপুর ইউনিয়নের দক্ষিন চেঁচরী গ্রামের বাসিন্দা ও পীরখানজাহান আলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক শাহজাহান হাওলাদারের সাথে ম্যানেজিং কমিটি গঠন নিয়ে সাথে দ্বন্দ ছিলো আসমীদের । ২০০৭ সালের ১৭ মার্চ স্থানীয় জোড়াপোল বাজার থেকে রাত ৯টা ৪৫ মিনিটের সময় বাড়ি আসার পথে কাঠালিয়া-কৈখালী সড়কে পৌছালে ওই শিক্ষককে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে আসামীরা ।

পরে ১৮ ই মার্চ আবদুল লতিফ হাওলাদার, সরোয়ার হোসেন খান ও আঃ সালাম জমাদ্দারকে আসামী করে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করে নিহতের বড় ভাই মো.মানিক হাওলাদার।

কাঠালিয়া থানার তদন্তকারী কর্মকর্তা মো. আবুল হোসেন ও মো: শহিদুল ইসলাম ২০০৭ সালের ১২ ডিসেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র দায়ের করেন। আদালত ১৬ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে রায় ঘোষণা করেন।

Please Share This Post in Your Social Media




All rights reserved by Daily Shahnama
কারিগরি সহায়তা: Next Tech